
সালাহউদ্দিন আহমেদ এনসিপির জন্য জোটের দরজা খোলা রেখেছেন জেনে এনসিপি নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ এই দরজা দিয়ে ঢুকতে অনিচ্ছা প্রকাশ করেছেন। উল্টো সালাহউদ্দিনকে দেশে ফেরার সুযোগ দেওয়ার খোঁটা দিতেও কার্পণ্য করেননি তিনি। দলটির প্রধান নাহিদ ইসলাম স্পষ্ট বলছেন, গণ-অভ্যুত্থানকে এইসব আসন ভাগাভাগিতে রিডিউস করার মাঝে তারা নাই।
নুরুল হক নুরও বিএনপি জোটের দুই আসনের অফার প্রত্যাখ্যান করে গতকাল প্রতিবাদী সমাবেশ করিয়েছেন।
সালাহউদ্দিন আহমেদ যে জামায়াতের জন্য জোটের দরজা বন্ধ ঘোষণা করেন, সেই দলের নেতা ড. মাসুদ এক প্রতিবাদ সমাবেশে বলেন, চাঁদাবাজদের সাথে তার দল জোটে আগ্রহী নন। জামায়াতের পক্ষ হতে এধরণের প্রতিক্রিয়া নজিরবিহীন। টেবিল আলোচনার বিষয়ে সচরাচর রাখঢাক বজায় রাখলেও এবার দ্রুত প্রতিক্রিয়া দিয়েছে দলটি। এনিসিপিও এই ইস্যুতে অযথা সন্দেহের সুযোগ রাখেনাই।
রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই। নির্বাচনী জোট কার সাথে হবে না হবে, এগুলো টেবিলে আলাপের বিষয় হলেও বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন মিডিয়ায় চমক দেখাতে গিয়ে দৃশ্যত আরেকটি ব্লান্ডারের জন্ম দিয়েছেন। অথচ দলের মধ্যে চৌকস রাজনীতিবিদ হিসেবে প্রচুর খ্যাতি রয়েছে তাঁর। সমালোচকরা তাকে য়িনডিয়া-ট্রেইন্ড বললেও সেরকম কোন ট্রেইনিংয়ের ছাপ পাওয়া যাচ্ছেনা।
– মুস্তাফিজুর রহমান




